ম্যাচের আগে নানান আলোচনা আর কথার লড়াই। কিন্তু মাঠের লড়াইয়ে সেই একই পরিণতি। গ্রুপ পর্বের মতো সুপার ফোরের ম্যাচেও ভারতের কাছে পাত্তা পায়নি পাকিস্তান। আগে ব্যাটিং করে ৫ উইকেটে ১৭১ রান তুলেছিলেন সালমান আলী আঘারা। রান তাড়ায় আভিষেক শার্মার ৭৪ রানের তাণ্ডবে ভর করে ৭ বল আর ৬ উইকেট হাতে রেখে ম্যাচ জিতে নেয় ভারত।
ভারত-পাকিস্তান মাঠের লড়াই রাতে থেমে গেলেও বিতর্ক থামছে না। এবার বিতর্কের কেন্দ্রে ফখর জামানের আউট। ওই আউটের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান আলী আঘা। তাঁর মতে, বল উইকেটকিপার সাঞ্জু স্যামনের গ্লাভসে যাওয়ার আগে মাটিতে বাউন্স করেছে।
বিতর্কিত ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তান ইনিংসের তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে। পাকিস্তানের স্কোরবোর্ডে তখন ২১ রান। আক্রমণাত্মক মেজাজে ব্যাটিং করা ফখর জামান ৩ চারে ১৫ রানে ব্যাটিং করছেন। হার্দিক পান্ডিয়ার ওই ডেলিভারিটি ফখরের ব্যাটে লেগে উইকেটের পেছনে স্যামসনের হাতে যায়। কিন্তু ভারত উইকেটকিপারের হাতে পৌঁছানোর আগে মাটিতে বল লেগেছিল কিনা, সেটি নিয়ে নিশ্চিত ছিলেন না মাঠ আম্পায়ররা।
সিদ্ধান্ত নিতে টিভি আম্পায়ার রুচিরা পাল্লিয়াগুরুরের শরণাপন্ন হন তারা। টিভি আম্পায়ার রিপ্লে দেখে জানিয়ে দেন, তিনি নিশ্চিত, বল মাটিতে স্পর্শ করেনি। যদিও টিভি রিপ্লেতে সন্দেহের জায়গা থেকেই গিয়েছিল। সাধারণত টিভি আম্পায়ারের কাছে নিজের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে পরিষ্কার যুক্তি না থাকলে বেনেফিট অব ডাউট ব্যাটসম্যান পাওয়ার কথা।
স্ক্রিনে যখন আউট ভেসে উঠল, ফখর যেন নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। ফখরের ওই আউট নিয়ে পাকিস্তান অধিনায়ক বলেছেন, ‘(আউটের) সিদ্ধান্তটি নিয়ে আমি নিশ্চিত নই। এটা আম্পায়ারের কাজ। আম্পায়ারও ভুল করতে পারেন। এতে আমার কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু দেখে মনে হয়েছে, বল উইকেটকিপারের হাতে যাওয়ার আগে মাটিতে লাফিয়েছে।’
সালমান আলী আঘা যোগ করেন, ‘আমি ভুলও হতে পারি। আমি জানি না। ও (ফখর) যেভাবে ব্যাটিং করছিল, পুরো পাওয়ার প্লে ব্যাটিং করতে পারলে, আমরা হয়তো ১৯০ রান করতাম।’
এরপর আবারও নিজের যুক্তিতেই অটল থেকেছেন পাকিস্তান অধিনায়ক, ‘কিন্তু হ্যাঁ, এটা আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত। আর তারাও ভুল করতে পারেন। আমার মতে, বলটি উইকেটকিপারের কাছে পৌঁছানোর আগে লাফিয়েছিল।’
ভারত-পাকিস্তান মাঠের লড়াই রাতে থেমে গেলেও বিতর্ক থামছে না। এবার বিতর্কের কেন্দ্রে ফখর জামানের আউট। ওই আউটের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান আলী আঘা। তাঁর মতে, বল উইকেটকিপার সাঞ্জু স্যামনের গ্লাভসে যাওয়ার আগে মাটিতে বাউন্স করেছে।
বিতর্কিত ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তান ইনিংসের তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে। পাকিস্তানের স্কোরবোর্ডে তখন ২১ রান। আক্রমণাত্মক মেজাজে ব্যাটিং করা ফখর জামান ৩ চারে ১৫ রানে ব্যাটিং করছেন। হার্দিক পান্ডিয়ার ওই ডেলিভারিটি ফখরের ব্যাটে লেগে উইকেটের পেছনে স্যামসনের হাতে যায়। কিন্তু ভারত উইকেটকিপারের হাতে পৌঁছানোর আগে মাটিতে বল লেগেছিল কিনা, সেটি নিয়ে নিশ্চিত ছিলেন না মাঠ আম্পায়ররা।
সিদ্ধান্ত নিতে টিভি আম্পায়ার রুচিরা পাল্লিয়াগুরুরের শরণাপন্ন হন তারা। টিভি আম্পায়ার রিপ্লে দেখে জানিয়ে দেন, তিনি নিশ্চিত, বল মাটিতে স্পর্শ করেনি। যদিও টিভি রিপ্লেতে সন্দেহের জায়গা থেকেই গিয়েছিল। সাধারণত টিভি আম্পায়ারের কাছে নিজের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে পরিষ্কার যুক্তি না থাকলে বেনেফিট অব ডাউট ব্যাটসম্যান পাওয়ার কথা।
স্ক্রিনে যখন আউট ভেসে উঠল, ফখর যেন নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। ফখরের ওই আউট নিয়ে পাকিস্তান অধিনায়ক বলেছেন, ‘(আউটের) সিদ্ধান্তটি নিয়ে আমি নিশ্চিত নই। এটা আম্পায়ারের কাজ। আম্পায়ারও ভুল করতে পারেন। এতে আমার কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু দেখে মনে হয়েছে, বল উইকেটকিপারের হাতে যাওয়ার আগে মাটিতে লাফিয়েছে।’
সালমান আলী আঘা যোগ করেন, ‘আমি ভুলও হতে পারি। আমি জানি না। ও (ফখর) যেভাবে ব্যাটিং করছিল, পুরো পাওয়ার প্লে ব্যাটিং করতে পারলে, আমরা হয়তো ১৯০ রান করতাম।’
এরপর আবারও নিজের যুক্তিতেই অটল থেকেছেন পাকিস্তান অধিনায়ক, ‘কিন্তু হ্যাঁ, এটা আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত। আর তারাও ভুল করতে পারেন। আমার মতে, বলটি উইকেটকিপারের কাছে পৌঁছানোর আগে লাফিয়েছিল।’